স্তন
ক্যান্সারের ঝুঁকি কাদের বেশী
#
পুরুষদের চেয়ে নারীদের স্তন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেশি
#
৫০ বছরের বেশি বয়সী নারীদের
#
একটি স্তনে ক্যান্সার হলে অপরটিও আক্রান্ত হতে পারে
#
জীনগত কারণে
#
অস্বাভাবিক মোটা হলে
#
অল্প বয়সে মাসিক হলে
#
বেশি বয়সে মনোপজ হলে
#
বেশি বয়সে প্রথম বাচ্চা নিলে । ৩০ বছরের পরে যারা
প্রথম মা হয়েছেন তাদের স্তন ক্যান্সারের প্রবণতা একজন কমবয়সী মা হওয়া মহিলাদের
থেকে অনেক বেশি
#
যারা সন্তানকে কখনো স্তন্য পান করাননি তাদের ব্রেস্ট ক্যান্সার বেশি হয়
#
অবিবাহিতা বা সন্তানহীনা মহিলাদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি
#
একাধারে অনেক দিন জন্ম নিরোধক বড়ি খেলেও স্তন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে
#
যেসব নারী হরমোন থেরাপী নেন
#
মদ্য পান করলে
লক্ষণ
নিচের লক্ষণগুলো দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ডাক্তারের কাছে যান ।
# স্তনে নতুন এবং অস্বাভাবিক মাংসপিন্ড অনুভব করলে
# পরবর্তী মাসিক পার হয়ে গেলেও সেই মাংসপিন্ড মিলিয়ে না গেলে
# পিন্ড আরও বড় এবং শক্ত হলে
নিচের লক্ষণগুলো দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ডাক্তারের কাছে যান ।
# স্তনে নতুন এবং অস্বাভাবিক মাংসপিন্ড অনুভব করলে
# পরবর্তী মাসিক পার হয়ে গেলেও সেই মাংসপিন্ড মিলিয়ে না গেলে
# পিন্ড আরও বড় এবং শক্ত হলে
# মাংসপিন্ডের সাথে
স্তনে ব্যথা অনুভব করলে
# যে বুকে ব্যথা সেদিকের হাত ফুলে গেলে
# স্তনের বোঁটা থেকে অনবরত রক্ত বা তরল নির্গত হলে
# স্তনের ত্বকে পরিবর্তন দেখা দিলে
# স্তনের বোঁটা ভিতরের দিকে ঢুকে গেলে
# বুকে ফুলকপির মত কোনরকম ঘা হলে
# স্তনের বোঁটা থেকে অনবরত রক্ত বা তরল নির্গত হলে
# স্তনের ত্বকে পরিবর্তন দেখা দিলে
# স্তনের বোঁটা ভিতরের দিকে ঢুকে গেলে
# বুকে ফুলকপির মত কোনরকম ঘা হলে
স্তন
ক্যান্সারের প্রতিকার
যেহেতু
এ রোগটির নির্দিষ্ট কোনো কারণ এখনো জানা যায়নি, তাই
এটি এড়ানোর জন্য নির্দিষ্ট কোনো উপায়ও বলা যায় না । তবে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধের
সবচেয়ে ভালো উপায় হলো নিজেদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো । কেবল জীবনধারার
পরিবর্তন বিশেষ করে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো সম্ভব । এছাড়া এমন কিছু বিষয়
আছে যা মেনে চললে স্তন ক্যান্সার প্রতিকার করা সম্ভব ।
মেনে
চলুন নিম্নোক্ত বিষয়-
#
২০ বছর বয়স থেকে নিজে নিজে ব্রেস্ট পরীক্ষা করুন
#
৩০ বছর বয়সের মধ্যে প্রথম সন্তান জন্ম দেওয়ার চেষ্টা করুন
#
সন্তানকে বুকের দুধ পান করান নিয়মিত
#
খাবার দাবারের ক্ষেত্রে চর্বিযুক্ত খাবার পরিত্যাগ করুন
#
ফলমূল এবং সবজি বেশি খাওয়ার অভ্যাস করুন
#
ভিটামিন ‘এ’ এবং ‘সি’ জাতীয় ফলমূল খাওয়ার চেষ্টা করুন
#
যেসব খাবারে বেটা ক্যারোটিন রয়েছে, যেমন গাজর,
মিষ্টি আলু এবং সবুজ শাক বেশি বেশি খাওয়ার অভ্যাস করুন
#
নিয়মিত ব্যায়াম করুন
#
যাদের ওজন বেশি তাদের অবশ্যই ওজন কমাতে হবে ।
#
মানসিক চাপ থাকলে সাইকোথেরাপিস্টের পরামর্শ নিন ।
#
ধূমপান ও অ্যালকোহল ত্যাগ করুন ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন