যাপিত
সময়
ভারী
হয়ে যাওয়া স্মৃতিতে রবি ঠাকুর আসে
চূড়ান্ত
স্বপ্ন জুড়ে ইচ্ছেরা উপলব্ধি প্রভাসে ।
উদার
হয়ে যাওয়া চিন্তা চেতনার অনুপ্রাস
ছড়িয়ে
পরছে ধীরে ধীরে বকুলের সুভাষ ।
আলোর
মতই গাঙ্গ চিল গাছের ডালে
পেয়াজের
কারণে ভিজছে ডায়েরি জলে...
মিলে
যাচ্ছে মিশে থাকা সব ফর্দ প্রপাত
ভাল
থাকার জন্য সুগন্ধি সুসজ্জার শপথ ।
মিলতে
চাইছে কাজলা নদীতে ধর্ষণ রক্ত
ক্ষমতার
জন্য আমরা নরম, শীতলের ভক্ত ।
প্রতিবাদের
দাঁতগুলো বোধহয় দুধে ভাতে
কাল
কি করে অফিস করব, ভাবি প্রতি রাতে ।
কি
করে আরেকটু ব্যাংক ব্যালেন্স হবে
আমায়
দূরবর্তী সম্পূর্ণতায় নিয়ে যাবে ।
দূর্ভিক্ষের
ছেচল্লিশের মত কিছু পাল্টাইনি
আমার
সঙ্গে অস্তিত্ব যে বুঝতেও চাওনি ।
শুধু
পেরিয়ে এসেছি গাছের সারি হাইওয়ে
শুধু
উঠতে চেয়েছি জাতে সফলতার মইয়ে...
অন্য
পুজোর গন্ধ ক’জনের ভাগ্যে জুটবে
অন্য
পুজোর বাস্তবতায় নীল পদ্ম ফুটবে !
অকালেই
শেষ হয়েছে অকালবোধন শর্ত
আমার
স্বপ্নে মিশেছে অনেক বছরের গর্ত।
দামী
কার্পেটে সেই ক্ষত ঢেকেছি, করেছি ট্যাটু
বয়স
হলেই ধরবে বাত, ব্যাথাময় হাঁটু ।
তবুও
সময়ের সাথেই এখন শুধুই অপেক্ষা
শুধু
তোমার জন্য কিছুটা কাল প্রতীক্ষা ।
মিলিত
হব নিশ্চিত, দু’জনের
মধ্যেই কথা থাক
আজ
তাই মাংস জোটেনি, শাক দিয়ে মাছ ঢাক ।
উন্নত,
উন্নতি আর শব্দ নির্ভর প্রাণ বায়ু
ঘুম
আসছে যাপিত জীবনে, নিস্তেজ স্নায়ু...
তবুও
যেন এক প্রভাতে আমি আসব ফিরে
বাংলার
মাঠ-ঘাট-আল পথ বাঁচবে আমাকেই ঘিরে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন